কনক কর্মকার রূপার একটি নূপুর বানাচ্ছেন। তার সামনে গদিতে বসে আছেন দোকানের মালিক হরিনাথ কর্মকার। এই জুয়েলারি দোকানের সামনে দিয়ে যাওয়া-আসা করে কলেজ পড়ুয়া সুস্মিতা। তার প্রেমে পড়েছেন কনক। চোখের দেখা থেকে ভালোলাগা অতঃপর ভালোবাসা হয় তাদের। কনক নিচু বংশের ছেলে ও সামান্য জুয়েলারি দোকানের কর্মকার; এজন্য এই সম্পর্ক মেনে নিতে চায় না সুস্মিতার পরিবার। এক পর্যায়ে সুস্মিতার অগোচরে চোর হিসেবে অভিযুক্ত করে কনককে। গ্রামবাসী তাকে মারধর করে! চুরির অভিযোগে জুতারমালা পরিয়ে সাড়া মহল্লা ঘোরানো হয়। কিন্তু সুস্মিতা বিশ্বাস করে না কনক চোর। দৌড়ে গিয়ে কনকের পকেটে হাত দিয়ে দেখে সত্যি তার ভাবির মালা। কনককে থাপ্পড় মেরে বাসায় গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে সুস্মিতা। এদিকে কনককে এলাকা ছাড়া করে! বিয়ের জন্য সুস্মিতাকে চাপ সৃষ্টি করে। এক রাতে সুস্মিতা জানতে পারে, কালি সেন আর রিয়া সেন পরিকল্পিতভাবে কনককে চোরের অপবাদ দিয়ে এলাকা ছাড়া করেছে। ভাই-ভাবির এসব কথা শুনে চিৎকার করে কাঁদতে থাকে সুস্মিতা। তারপর গল্প মোড় নেয় ভিন্ন দিকে। এমন গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে টেলিছবি ‘ কর্মকারের প্রেম ’। মিজানুর রহমান বেলাল রচিত টেলিছবিটি পরিচালনা করেছেন...
প্রকাশক ও সম্পাদক: জোয়ার্দার হাফিজ ঠিকানা: মানিকগঞ্জ, ঢাকা, বাংলাদেশ।