মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যু দিবস। ৫৭০ খৃস্টাব্দের এ দিনে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি আর ৬৩২ খৃস্টাব্দে একই দিনে ইহলোক ত্যাগ করেন।
আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে এই দিনে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে এসেছিলেন এ মহামানব। বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়সহ শান্তিকামী প্রত্যেক মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। চৌদ্দশ বছর আগে বারোই রবিউল আউয়াল আরবের মরু প্রান্তরে মক্কায় কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলোকিত করে জন্ম
নিয়েছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে আলোর দিশারী হিসেবে এসেছিলেন মহানবী।
প্রিয় নবী (সা.)-এর আবির্ভাব ও ইসলামের শান্তির বাণীর প্রচার সারাবিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল। সেই মহামানবের জন্ম ও ওফাত
দিবস ১২ রবিউল আউয়াল মুসলমানদের কাছে এক পবিত্র দিন। দিনটি পবিত্র ঈদের মিলাদুন্নবী হিসেবে পালন করেন।
সারাবিশ্ব যখন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল, তখন আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় নবীকে বিশ্বজগতের
রহমত হিসেবে পাঠিয়েছিলেন।
৪০ বছর বয়সে নবুয়তপ্রাপ্ত হয়ে মানবজাতিকে কুসংস্কার-গোঁড়ামি
থেকে শান্তি ও মুক্তির পথে আহ্বান করেছিলেন তিনি। প্রচার করেন শান্তির ধর্ম ইসলাম। ৬৩ বছরে দেহত্যাগের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ২৩ বছর শান্তির বার্তাই ছড়িয়ে গেছেন সারাবিশ্বে।
এসব কারণেই পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
আর ইসলাম ধর্মমতে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, নবুয়তের শেষ এই নবী। মহানবী (সাঃ)-এর দেখানো পথ ও আদর্শ অনুসরণেই নিহিত মানবজাতির অফুরন্ত কল্যাণ।
দিনটি উদযাপন উপলক্ষে মসজিদ মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এতে মহানবীর জীবন ও কর্মের নানা দিক
নিয়ে আলোচনা করেন ইসলামী চিন্তাবিদরা। এছাড়া মিলাদ মাহফিল, দোয়া-দরুদ, জিকির-আসকার ও নানা, আয়োজনে দিনটি পালন করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা
আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে এই দিনে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে এসেছিলেন এ মহামানব। বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়সহ শান্তিকামী প্রত্যেক মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। চৌদ্দশ বছর আগে বারোই রবিউল আউয়াল আরবের মরু প্রান্তরে মক্কায় কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলোকিত করে জন্ম
নিয়েছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করে তৌহিদের মহান বাণী নিয়ে আলোর দিশারী হিসেবে এসেছিলেন মহানবী।
প্রিয় নবী (সা.)-এর আবির্ভাব ও ইসলামের শান্তির বাণীর প্রচার সারাবিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল। সেই মহামানবের জন্ম ও ওফাত
দিবস ১২ রবিউল আউয়াল মুসলমানদের কাছে এক পবিত্র দিন। দিনটি পবিত্র ঈদের মিলাদুন্নবী হিসেবে পালন করেন।
সারাবিশ্ব যখন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল, তখন আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় নবীকে বিশ্বজগতের
রহমত হিসেবে পাঠিয়েছিলেন।
৪০ বছর বয়সে নবুয়তপ্রাপ্ত হয়ে মানবজাতিকে কুসংস্কার-গোঁড়ামি
থেকে শান্তি ও মুক্তির পথে আহ্বান করেছিলেন তিনি। প্রচার করেন শান্তির ধর্ম ইসলাম। ৬৩ বছরে দেহত্যাগের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ২৩ বছর শান্তির বার্তাই ছড়িয়ে গেছেন সারাবিশ্বে।
এসব কারণেই পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
আর ইসলাম ধর্মমতে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, নবুয়তের শেষ এই নবী। মহানবী (সাঃ)-এর দেখানো পথ ও আদর্শ অনুসরণেই নিহিত মানবজাতির অফুরন্ত কল্যাণ।
দিনটি উদযাপন উপলক্ষে মসজিদ মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এতে মহানবীর জীবন ও কর্মের নানা দিক
নিয়ে আলোচনা করেন ইসলামী চিন্তাবিদরা। এছাড়া মিলাদ মাহফিল, দোয়া-দরুদ, জিকির-আসকার ও নানা, আয়োজনে দিনটি পালন করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা
মন্তব্যসমূহ