নতুন প্রজন্মের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত এবং নাগরিক ইট-পাথরের ব্যস্ত শহরে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশ মাতৃকার প্রতি ভালোবাসার আকুতি কতটুকু এমন প্রশ্নকে উপজীব্য করে নির্মিত হয়েছে নাটক 'পতাকা’।
রুদ্র মাহফুজের রচনা ও কাজী সাইফ আহমেদের পরিচালনায় বিজয় দিবসের বিশেষ এই নাটকটির প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তরুণ প্রতিভবান অভিনেতা তৌসিফ মাহবুব ও মডেল অভিনেত্রী সাফা কবির।
সম্প্রতি উত্তরা, ৩০০ ফিট, শাহবাগ সহ ঢাকার বেশ কয়েকটি লোকেশনে নাটকটির দৃশ্যায়ন সম্পন্ন হয়েছে।
নাটক প্রসঙ্গে তৌসিফ বলেন,‘শরাফত নামের যে চরিত্রটি আমি করেছি সে নদীভাঙা এক হতভাগ্য। কাজের সন্ধানে সে ঢাকায় এসে মৌসুমী পণ্যের হকারে পরিণত হয়। এক পর্যায়ে সে পতাকা বিক্রি শুরু করে এবং ঘটনা ক্রমে লক্ষ্য করে বিপন্ন-পরাস্ত দেশপ্রেমকে।
একই প্রসঙ্গে সাফা কবির বলেন,‘প্রথমেই বলবো, এটি গতানুগতিক কোনো গল্পের নাটক নয়। গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়েছি এবং নিজেকে ভাঙতে পারলাম এই প্রথম। নাটকটি শৈল্পিক অভিমুখতায় নতুন পথ খুঁজে পেয়েছে। বিশেষ করে পরিচালক সাইফ ভাইয়ের ইউনিট ছিল অসাধারন। সবাই ছিল খুব বেশি কো-অপারেটিভ।
তরুণ নির্দেশক কাজী সাইফ আহমেদ বলেন,‘মুক্তিযুদ্ধ শুধু আমাদের হৃদয়ে নিরন্তর সৃজনের বীজ রোপিতই করে দেয়নি বরং যেকোনো সৃজনশীল মানুষের জন্য নতুন চিন্তার নবীন দরজাও উম্মুক্ত করে দিয়েছে। বিশেষ করে শরাফত ও মালেকা চরিত্র দিয়ে তৌসিফ ও সাফা গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়েছেন এবং নিজেদের ভাঙতে পেরেছেন। পতাকা নাটকটিতে নাট্যকার, অভিনেতা, অভিনেত্রী প্রত্যেকেই মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নতুনভাবে জাগ্রতহ ওয়ার উদ্দীপনাও ব্যক্ত হয়েছে। ’পতাকা’ নাটকটি আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে নাগরিক টিভিতে প্রচারিত হবে।
ইতিমধ্যে নাটকটির প্রোমো দেখে আমাদের শিল্পসাহিত্য ব্লগসাইটের প্রকাশক ও তরুণ লেখক জে এম হাফিজুল ইসলাম মুগ্ধতা প্রকাশ করে, নাটকটির সর্বোপরি সাফল্য ও মঙ্গল কামনা করেন।
রুদ্র মাহফুজের রচনা ও কাজী সাইফ আহমেদের পরিচালনায় বিজয় দিবসের বিশেষ এই নাটকটির প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তরুণ প্রতিভবান অভিনেতা তৌসিফ মাহবুব ও মডেল অভিনেত্রী সাফা কবির।
সম্প্রতি উত্তরা, ৩০০ ফিট, শাহবাগ সহ ঢাকার বেশ কয়েকটি লোকেশনে নাটকটির দৃশ্যায়ন সম্পন্ন হয়েছে।
নাটক প্রসঙ্গে তৌসিফ বলেন,‘শরাফত নামের যে চরিত্রটি আমি করেছি সে নদীভাঙা এক হতভাগ্য। কাজের সন্ধানে সে ঢাকায় এসে মৌসুমী পণ্যের হকারে পরিণত হয়। এক পর্যায়ে সে পতাকা বিক্রি শুরু করে এবং ঘটনা ক্রমে লক্ষ্য করে বিপন্ন-পরাস্ত দেশপ্রেমকে।
একই প্রসঙ্গে সাফা কবির বলেন,‘প্রথমেই বলবো, এটি গতানুগতিক কোনো গল্পের নাটক নয়। গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়েছি এবং নিজেকে ভাঙতে পারলাম এই প্রথম। নাটকটি শৈল্পিক অভিমুখতায় নতুন পথ খুঁজে পেয়েছে। বিশেষ করে পরিচালক সাইফ ভাইয়ের ইউনিট ছিল অসাধারন। সবাই ছিল খুব বেশি কো-অপারেটিভ।
তরুণ নির্দেশক কাজী সাইফ আহমেদ বলেন,‘মুক্তিযুদ্ধ শুধু আমাদের হৃদয়ে নিরন্তর সৃজনের বীজ রোপিতই করে দেয়নি বরং যেকোনো সৃজনশীল মানুষের জন্য নতুন চিন্তার নবীন দরজাও উম্মুক্ত করে দিয়েছে। বিশেষ করে শরাফত ও মালেকা চরিত্র দিয়ে তৌসিফ ও সাফা গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়েছেন এবং নিজেদের ভাঙতে পেরেছেন। পতাকা নাটকটিতে নাট্যকার, অভিনেতা, অভিনেত্রী প্রত্যেকেই মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নতুনভাবে জাগ্রতহ ওয়ার উদ্দীপনাও ব্যক্ত হয়েছে। ’পতাকা’ নাটকটি আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে নাগরিক টিভিতে প্রচারিত হবে।
ইতিমধ্যে নাটকটির প্রোমো দেখে আমাদের শিল্পসাহিত্য ব্লগসাইটের প্রকাশক ও তরুণ লেখক জে এম হাফিজুল ইসলাম মুগ্ধতা প্রকাশ করে, নাটকটির সর্বোপরি সাফল্য ও মঙ্গল কামনা করেন।
মন্তব্যসমূহ